পরিচিত একটি রোগ মাথাব্যথা। কমবেশি সবাই এ সমস্যায় ভুগে থাকি। ব্যাপারটি নিয়ে অনেক সময় অবহেলাও থাকে। এর প্রতিকারে কাছাকাছি যে ওষুধ পাই, তা খেয়ে নিই কোনো কোনো সময়। তবে কয়েক ধরনের মাথাব্যথা রয়েছে। যা ওষুধ খেলেই সহজভাবে কখনো কখনো দূর হয় না। অনেক সময় বড় আকারও ধারণ করে।
মাথা ব্যথার রকমফের:
মাইগ্রেন : কপালের একদিকে অসহ্য ব্যথা অনুভূত হয়। হঠাৎ কমে গিয়ে আবার ফিরে আসে। বমি বমি ভাব থাকে। মাঝেমধ্যে চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। আর অবশ্যই এটি মাইগ্রেনের লক্ষণ।
হজমে সমস্যা : কপালজুড়ে ব্যথা হয়। চোখের পাতায় ব্যথার প্রভাব থাকে বেশি। এটি অনেকসময় হয় কিডনির সমস্যা, গলব্লাডারের সমস্যা বা বদহজমের কারণেও এ ধরনের ব্যথা হয়।
মানসিক চাপ : কপাল থেকে মাথার পেছন দিক হয়ে ঘাড়ে সাধারণত এ ধরনের ব্যথা হয়। রাতে শোওয়ার সময় এ ব্যথা বেশিমাত্রায় হয়। এ ব্যথার কারণ অতিরিক্ত কাজের চাপ বা স্ট্রেস।
টেনশন : সাধারণত টেনশন হলে এ ধরনের মাথাব্যথা হয়।
সাইনাস বা নাকে সমস্যা : এ সমস্যায় নাক বন্ধ হয়ে আসে৷ কপালের মাঝখানে ব্যথা অনুভূত হয়। চোখের নিচ দিকেও ব্যথা হতে পারে।
দুশ্চিন্তা : কপালজুড়ে ও গোটা মাথায় তীব্র যন্ত্রণা হলে এ ধরনের ব্যথা হয়।
মাথা ব্যথার রকমফের:
মাইগ্রেন : কপালের একদিকে অসহ্য ব্যথা অনুভূত হয়। হঠাৎ কমে গিয়ে আবার ফিরে আসে। বমি বমি ভাব থাকে। মাঝেমধ্যে চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। আর অবশ্যই এটি মাইগ্রেনের লক্ষণ।
হজমে সমস্যা : কপালজুড়ে ব্যথা হয়। চোখের পাতায় ব্যথার প্রভাব থাকে বেশি। এটি অনেকসময় হয় কিডনির সমস্যা, গলব্লাডারের সমস্যা বা বদহজমের কারণেও এ ধরনের ব্যথা হয়।
মানসিক চাপ : কপাল থেকে মাথার পেছন দিক হয়ে ঘাড়ে সাধারণত এ ধরনের ব্যথা হয়। রাতে শোওয়ার সময় এ ব্যথা বেশিমাত্রায় হয়। এ ব্যথার কারণ অতিরিক্ত কাজের চাপ বা স্ট্রেস।
টেনশন : সাধারণত টেনশন হলে এ ধরনের মাথাব্যথা হয়।
সাইনাস বা নাকে সমস্যা : এ সমস্যায় নাক বন্ধ হয়ে আসে৷ কপালের মাঝখানে ব্যথা অনুভূত হয়। চোখের নিচ দিকেও ব্যথা হতে পারে।
দুশ্চিন্তা : কপালজুড়ে ও গোটা মাথায় তীব্র যন্ত্রণা হলে এ ধরনের ব্যথা হয়।

No comments:
Post a Comment