দিন দিন কিডনি রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ঘন ঘন ইউরিন ইনফেকশন, অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়ন্ত্রিত খাওয়া-দাওয়া, অতিরিক্ত ওজন ছাড়া নানা কারণে কিডনি রোগ হতে দেখা যায়। এসব সমস্যা এক সময় কিডনি বিকলও করে দিতে পারে। তবে সচেতন হলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু খাবার আছে, যা কিডনি সুস্থ রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
চলুন সেই খাবারগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-
পেঁয়াজ: কিডনি সুস্থ রাখার আর একটি অন্যতম উপাদান পেঁয়াজ। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে। যা রক্তের চর্বি দূর করে। এ ছাড়া এতে কুয়ারসেটিন আছে যা হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। পেঁয়াজে পটাশিয়াম ও প্রোটিন আছে, যা কিডনির জন্যও বেশ উপকারী।
রসুন: রসুন শরীরের জ্বালা এবং রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে অনেক বেশি কার্যকর। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দেহের বিভিন্ন অসুবিধা দূরে রাখে। তবে রান্না করে খেলে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় না।
আপেল: আপেল উচ্চমাত্রায় ফাইবারযুক্ত খাবার। এতে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান আছে, যা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া এটি ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।
বাঁধাকপি: বাঁধাকপি কিডনিকে আরও কার্যকরী করে তুলতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ভিটামিন বি-৬, সি, কে, ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড। এটি শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
লাল ক্যাপসিকাম: লাল ক্যাপসিকামে পটাশিয়াম আছে, যা কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।এই সবজির মধ্যে ভিটামিন সি, এ, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক অ্যাসিড ও ফাইবার রয়েছে।
ডিমের সাদা অংশ: ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে। এ ছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং অ্যামিনো অ্যাসিড আছে, যা কিডনির রোগ প্রতিরোধ করে।
মাছ: মাছ খেলে দেহে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়। মাছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা জ্বালা কমিয়ে কিডনিকে সুস্থ রাখে।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল হার্ট সুস্থ রাখার পাশাপাশি কিডনিও ভালো রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণ ওলিক অ্যাসিড এবং অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা অক্সিডেসন কমিয়ে কিডনি সুস্থ রাখে।
চলুন সেই খাবারগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-
পেঁয়াজ: কিডনি সুস্থ রাখার আর একটি অন্যতম উপাদান পেঁয়াজ। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে। যা রক্তের চর্বি দূর করে। এ ছাড়া এতে কুয়ারসেটিন আছে যা হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। পেঁয়াজে পটাশিয়াম ও প্রোটিন আছে, যা কিডনির জন্যও বেশ উপকারী।
রসুন: রসুন শরীরের জ্বালা এবং রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে অনেক বেশি কার্যকর। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দেহের বিভিন্ন অসুবিধা দূরে রাখে। তবে রান্না করে খেলে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় না।
আপেল: আপেল উচ্চমাত্রায় ফাইবারযুক্ত খাবার। এতে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান আছে, যা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া এটি ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।
বাঁধাকপি: বাঁধাকপি কিডনিকে আরও কার্যকরী করে তুলতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ভিটামিন বি-৬, সি, কে, ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড। এটি শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
লাল ক্যাপসিকাম: লাল ক্যাপসিকামে পটাশিয়াম আছে, যা কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।এই সবজির মধ্যে ভিটামিন সি, এ, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক অ্যাসিড ও ফাইবার রয়েছে।
ডিমের সাদা অংশ: ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে। এ ছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং অ্যামিনো অ্যাসিড আছে, যা কিডনির রোগ প্রতিরোধ করে।
মাছ: মাছ খেলে দেহে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়। মাছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা জ্বালা কমিয়ে কিডনিকে সুস্থ রাখে।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল হার্ট সুস্থ রাখার পাশাপাশি কিডনিও ভালো রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণ ওলিক অ্যাসিড এবং অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা অক্সিডেসন কমিয়ে কিডনি সুস্থ রাখে।

No comments:
Post a Comment